গর্ভবতী গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে | পর্ব ১



গর্ভবতী গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে | পর্ব ১ 


"গা থেকে কাপড়টা সরাতে গেলেই মেয়েটা বলতে লাগলো "


মেয়েটি:আপনি জানেন না আমার গর্ভে দু'মাসের সন্তান? (করুণার সুরে)। তার পরও একি করছেন ছাড়েন বলছি, ছাড়েন আমাকে! আমি জানি কলেজে সবার সামনে আপনাকে চড় দেওয়া ঠিক হয়নি। তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমাকে ক্ষমা করে দিন তবুও এখন আমার কোন ক্ষতি করবেন না। আপনার পায়ে পড়ি প্লিজ এমনটি করবেন না। আমার গর্ভে ২ মাসের সন্তান!প্লিজ আমাকে ছেড়ে দেন।


কাকুতি মিনতি করেও সরাতে পারছেনা। হাত দুটি শক্ত করে চেপে ধরেছে। আস্তে, আস্তে চোখ দুটি বন্ধ হয়ে আসছে জোর করে ঠোঁটের সাথে ঠোঁট দুটি মিলিয়ে দিলো। দমঃ বন্ধ হয়ে আসছে। ঠোঁটে কামড় দিতেই ওহ্ করে ওঠলো মেয়েটা। কিছু করার নেই (কারিমাতুল জাহান কথার) চোখ দুটি বেয়ে পানি পড়ছে। হাত পা গলা কাঁটা মুরগির মতো নাড়াচ্ছে। অসহ্য যন্ত্রণায় ছটফট করছে। তবুও ছাড়ছে না! হঠাৎ গায়ের ওপর থেকে বিয়ের লাল শাড়ীটা টান দিতেই বুকটা কেঁপে ওঠলো কথার। তবুও ছাড়ছে না। হাত দিয়ে শাড়ী ধরে রাখতে গেলে টান দিয়ে শাড়ি খুলে ফেললো! কথার দু'চোখ বেয়ে পানি পড়ছে। শাড়ীটা সম্পূর্ণ গা থেকে খুলে নিচে ফেলে দিলো।

মেয়েটি:-প্লিজ আপনার আল্লাহর দোহাই লাগে আমার গায়ে হাত দিবেন না। আমার গর্ভের সন্তানের কথা ভেবেও প্লিজ আমার সর্বনাশ করবেন না।


কিন্তু কথার কোনো কথায় শুনলো নাহ্ ছেলেটা কথাকে জোর করে কথার সারা শরীল হিস্র পশুর মতো ভোগ করলো। কথার গায়ের কাপড় ছিড়ে ফেলছে। সারা শরীর ব্যথা করছে কথার। বিছানার চাদর জড়িয়ে কথা বিছানায় একপাশে গুটি-শুটি মেরে কান্না করছে। কথার মনে হচ্ছে পুরুষ জাতির মনে ভালবাসা বলতে কিছু নাই! একটা পশুও হয়তো এমন করবে না। শুধু শরীরটাকেই চিনে। বুকের বা পাশের দু আঙ্গুল নিচে যে ছোট্ট একটা মন আছে তা যে জয় করতে হয় একটা মেয়ের। কিন্তু তা না করে সরলতার সুযোগ পেয়ে ছিঃ। কথা কিছু ভাবছে পারছেনা! আবারো সে পশুটা আসছে! কথা টেবিলে থাকা ফল কাঁটা ছুড়িটা নিয়ে বলতে লাগলো





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন